TASTE OF RAINBOW – Sanchari Sengupta – Kothabriksha Following a downpour – Valiant Violet peeps out, breaking the raincloudIdealistic Indigo shines out aloudBrimming Blue spreads…
সহজ কথার শব্দ সারি
TASTE OF RAINBOW – Sanchari Sengupta – Kothabriksha Following a downpour – Valiant Violet peeps out, breaking the raincloudIdealistic Indigo shines out aloudBrimming Blue spreads…
Kothabriksha – The Beauty of the Flawed – Rajarshi Das The beauty lies in the eye of the beholderTo see beauty in each is a talentFor none so ever would let go of…
(১) শীতের বিকেল,পাঁচটা বাজে,সন্ধ্যে হয়ে আসেতোমায় আমায় দেখা হলো কলেজ গেটের পাশে“অমৃতা না?” ডাকলে তুমি,তাকাই আমি ফিরেঅন্ধকারে মুখ ঢেকে যায়,বললে তুমি,”কিরে?চিনতে পারিস?” এগিয়ে এলে আমার…
পুজো মানেই স্বচ্ছ নীলাকাশপুজো মানেই কাশের বনে দোলা,পুজো মানেই ঢাকের বুকে কাঠি,পুজো মানেই দু’চোখ ভরে দেখা। যে যার মতো আমরাও যাই ভেসেকখনও কখনও অন্য প্রান্ত…
টিকিট কেউ কন্ডাক্টারকে ঠকিয়ে দশটাকার টিকিট কেটে বারোটাকার দূরত্ব যায়মেরুদন্ড যুক্ত কেউ কেউ সঠিক ভাড়া জানে, চুপচাপ ন্যায্য মূল্যে যাতায়াত করে –আর আমারই মত বুরবাক…
১ শিরায় শিরায় ভালোবাসা দাসখতআবহমান কাল থেকে যে বয়-ছেটে ফেলে সব স্বাধীন পাখনাকোন প্রলোভন করে নিলো জয়!ধূলিকণা সেও বাতাস পেলে ওড়ে,প্রেমের পায়ে জমা শর্তের স্তূপ,নিঃশব্দে…
Today I ask, what are youO maiden of my dreamsAn enchantress of hellOr an angel of heavens?For your beauty far surpassesThe beauty of a sunriseYour…
(এক) মন,তোর ঠিকানা টা দিবি?যাবো একদিন তোর বাড়ি।বসতে দিস দু’দণ্ড,কথা দিলাম;জ্বালাবো না বেশিক্ষণ।কথা দিলাম;একটি বারের জন্যও জিজ্ঞাসা করবো না…কেমন আছিস মন?কষ্ট পাস আজও?জানি প্রশ্ন গুলো…
ধর্ষক যতবার যুদ্ধ বুকে, প্রেমকে খোঁজোনি,হেসেছে ইতিহাস, তোমার পৌরুষ মানেনি।মৃত্যুর দোহাই দাও, ধর্ম-জাতেস্বভাবে ঘৃণাই খাও, অভাব ভাতের।তুমি তো রক্ত ঘাটো ভাবাদর্শ বুঝে,যে শেয়াল কাটে দেহ, সেও খাদ্য খোঁজে।ভেবেছ, পুরুষ তাই দেশ ধর্ম আগেমানুষী অশুচী, তাই ঘৃণা তার ভাগে।যাকে কাটো, ভগ্নপ্রায় নারী বা পুরুষ,শরীরে আলাদা শুধু, মননে মানুষ;যে তুমি নারী দেহে শত ক্ষত আঁকতে পারো,আছে দ্বেষ, ধর্ম দেশ নেই জেনো তোমারো।যে পুরুষ পিতৃতন্ত্রে নীরব দর্শকমুখোশে মানুষ সে, মননে ধর্ষক। শেষ মহীরূহ অন্তিম গাছটা; অনন্ত মরুদ্যান রূখে দাঁড়িয়ে আছে ;বুড়িয়েছে কবিতার শহর, প্রাচীন অরণ্য ফুরিয়েছে।কবিতার আকাশেও মেঘ নেই, চড়ে শুধু ধোয়া;শেষ কবিতারও তাই শেষ গাছে এই চিঠি দেওয়া। হে মহীরূহ;তোমার প্রশাখা জুড়ে যে প্রাণেরা বাসা বেধে ছিল,তোমার ছায়ায় শুয়ে যে কবিরা রাত্রি জেগেছে,তোমার শেকড় জুড়ে যে ধরণী প্রসবিনী হলতাদের দোহাই তুমি থামাও এ অন্তর্জলী,তাদের জন্য ফের কবিতাকে ভরো গাছে গাছে!এ পৃথিবী কবিতার, সবুজের, মানুষ তো অনুজীবী,অপত্য, অপক্ক মনে, বীজ বোনে শুধু ক্ষমতার।তুমি তো আকাশমনা, বাৎসল্যে মেনে নাও সবই ,ওরা বোঝেনি শেষের কথা, বৃক্ষ-কবিতা সমতার।রুক্ষ কুঠারাঘাতে, এক একটা যুদ্ধ মেয়াদে,কেড়েছে তোমার বন, পুড়িয়েছে নিজ নিজ গৃ্হ,মানুষ পূর্ণতা পাক; ভালবাসা, প্রেম, অনুভবে;শাসনে শুদ্ধ কর, বেঁচে ওঠো শেষ মহীরুহ ।
‘দেশের নাম ইউটোপিয়া’ পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তরে সবুজের অভিলাষ,আকাশে নীলে হঠাৎ শরতের ইউটোপিয়ান গল্প;জানলার শার্সির প্রতিবিম্বরাআয়নার কাকচক্ষুর মত স্বচ্ছ;চিমনির কয়লার গুঁড়োতাকে কালচে ছোপের অনুশোচনা মাখায়নি।সে হলও…